১। বর্তমানে দারিদ্র্যের হার- ২৩.৫ শতাংশ
২। ২০০১ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল- ৪৮.৯ শতাংশ
৩।বর্তমানে অতিদরিদ্র মানুষ- প্রায় ২ কোটি
৪। বর্তমানে দরিদ্র মানুষ- আরো ২ কোটির মত
৫। বাংলাদেশে দারিদ্র্য পরিস্থিতি নির্ণয় করা হয় মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যয় পদ্ধতি অনুযায়ী।
৬। দৈনিক ২ হাজার ১২২ ক্যালরি গ্রহণের খাবার কিনতে যেই ব্যয়, সেই ব্যয়ের কম আয় হলে একজন লোক দরিদ্র আর অতিদরিদ্র হলো সেই ব্যক্তি যে দৈনিক ১ হাজার ৮০৫ ক্যালরি খাবার ক্রয়ের সমপরিমাণ আয় করতে অসমর্থ হলে।
৭। বিশ্বব্যাংকের মতে বর্তমানে বাংলাদেশে অতিদারিদ্র্যের হার- ১২.৯ শতাংশ
৮। বিশ্বব্যাংক দারিদ্র্য পরিমাপ করে ক্রয়ক্ষমতার সমতার পিপিপি(পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি) অনুযায়ী।
৯। বিশ্বব্যংকের মতে, কোন ব্যক্তি দৈনিক ১ দশমিক ৯০ ডলারের কম আয় করলে সে গরিব। পিপিপি ডলারের মান অনুযায়ী বাংলাদেশের একজন মানুষ ১ হাজার ২৯৭ টাকা আয় না করতে পারলে সে গরিব।
১০। বর্তমানে ১৪২টি সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে।
১১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল কিন্তু বাংলাদেশ ২০১২ সালেই এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে।
১২। রূপকল্প ২০২১ অনুযায়ী দারিদ্র্যের হার ১৩.৫ শতাংশে নামিয়ে আনা।
১৩। জাতিসংঘ নির্ধারিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য(এসডিজি) বাস্তবায়নের জন্য ২০৩০ সাল নাগাদ অতিদরিদ্র জনসংখ্যা ৩ শতাংশে নামিয়ে আনতে হবে।
১৪। অতিদরিদ্র লোকের সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের একটি হলো বাংলাদেশ।
১৫। অতিদরিদ্র দেশের তালিকায় শীর্ষস্থান ভারতের। বর্তমানে ভারতে প্রায় ২৫ কোটি মানুষ অতিদারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করে।
উৎসঃ প্রথম আলো